শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৭

বাসিরন খাতুনের পর দ্বিতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হলেন চকরিয়ার  ৪৫ বছরের রেজিয়া বেগম

শহিদুর রহমান,  চকরিয়া:ইচ্ছা থাকলে সব সম্ভব তা আবার  প্রমাণ করলেন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার রেজিয়া বেগম। আমার (প্রতিবেদকের)ঠিক ডানপাশে যাকে দেখতে পাচ্ছেন তার নাম রেজিয়া বেগম, বয়স ৪৫ বছর।সে দ্বিতীয় শ্রেনীতে ভর্তি  হয়েছে পূর্ব বড় ভেওলা  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে,রোল ১৪১।তাহার স্বামী আব্দুল কাদের স্থানীয় চা দোকানদার।রেজিয়া বেগমের ছেলেমেয়ে ৭জন।তার বড় মেয়ে জিসান চকোরিয়া মহিলা ডিগ্রী কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী, জিহান, G N A মিশনারী হাই স্কুলে ৯ম শ্রেনীতে,জিফান একই স্কুলে ৬ষ্ঠ শেনীতে,  ফারজানা, পূর্ব বড় ভেওলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩য় শ্রেনীতে,এবং ছেলে জিসাদ ৩য় শ্রেনী পর্যন্ত,কারিফ ৪র্থ শ্রেণি  পর্যন্ত,জিহাদ ৫ম  শ্রেনী পর্যন্ত পড়েছে। রেজিয়া বেগমের হাতে বিদ্যালয়ের টিচারদের সাথে বই তুলে দিচ্ছেন  দিগন্ত পাবলিকেশনের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রতিনিধি শহিদুর রহমান। দেশবাসীকে  রেজিয়া বলেন, জানার কোন বয়স নেই। ইচ্ছা থাকলে যেকোন বয়সে লেখাপড়া করা যায়। আমিও পড়ালেখা করে একজন শিক্ষিত নাগরিক হতে চাই। আমি যেন  লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারি,সবাই দোয়া করবেন।

নূর হোসেনের অজানা কাহিনী

Posted by B.K
নিউজ ২৪ ডেস্ক:নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের প্রধান আসামি নূর হোসেন ভারতের কলকাতার স্ট্রিটে ২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ৬ বছর পালিয়ে ছিলেন। দেশটিতে থাকার সময় ‘গোপাল’ নাম ধারণ করে রাধা নামে এক হিন্দু নারীকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেই সংসারে তার একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।

আলোচিত ৭ খুনের ঘটনার পরই উঠে আসে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত নূর হোসেনের উচ্ছৃঙ্খল জীবনের যত চিত্র। তার বেপরোয়া জীবনের চিত্র তুলে ধরে সাবেক বান্ধবী ও সাবেক মহিলা কাউন্সিলর জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা তার বিরুদ্ধে যৌন কেলেঙ্কারির অভিযোগ তুলেছেন।

যদিও নীলা বরাবরই দাবি করে আসছেন, তার ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও নূর হোসেন তাকে বিয়ে করেছিলেন। একপর্যায়ে নূরকে ভালও বেসেছিলেন নীলা।

নূর হোসেনের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, নূর হোসেন ট্রাক হেলপার থেকে অবৈধ উপার্জনের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে কোটি টাকার মালিক বনে যান। নারীদের প্রতি আলাদা নেশা ছিল তার। সুন্দরী নারী দেখা মাত্রই তার বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে দখলে নেওয়ার একটা নেশা ছিল তার। তার জীবনের অনেক নারী এলেও কেবল ৫ জনকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন নূর হোসেন।

এর মধ্যে প্রথম স্ত্রী লিলির বাড়ি ঢাকার মিলব্যারাক এলাকায়। তিনি এখন নূরের সংসারে নেই। দ্বিতীয় স্ত্রী লিপির বাড়ি নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুরে। তার সংসারে বিপ্লব নামে এক ছেলে ছিল। কলেজপড়ুয়া এ ছেলে বাপের বসানো মদের দোকান থেকে মদ পান করতে করতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। মাদক নিরাময় কেন্দ্রে নিয়েও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। মদ সেবন করতে করতে নির্মমভাবে তার মৃত্যু হয়।

তৃতীয় স্ত্রী পারুলের বাড়ি ডেমরার সারুলিয়ায়। তিনিও এখন নূরের সংসারে নেই। আর চতুর্থ স্ত্রী কাঁচপুরের রুমা। তার সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। রুমার সঙ্গেই সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইলে বসবাস করতেন নূর হোসেন। তার এই স্ত্রীর নামে অনেক সম্পদ গড়ে তোলেন।

এছাড়া পঞ্চম স্ত্রী রাধার বাড়ি ভারতের কলকাতার সদর স্ট্রিটে ২০০১ থেকে প্রায় ৬ বছর ভারতে পালিয়ে থাকার সময় ‘গোপাল’ নাম ধারণ করে রাধাকে বিয়ে করেন নূর হোসেন। তখন ভারতের সবাই নূর হোসেনকে গোপাল বলেই জানতেন।

তার ঘনিষ্ঠ সূত্র আরও জানায়, ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চারদলীয় জোট ক্ষমতায় আসে। নির্বাচনের দিন ১ অক্টোবর রাতে নূর হোসেন পালিয়ে যান ভারতে। তাকে গ্রেফতার করতে ইন্টারপুলে ওয়ারেন্ট জারি করা হয়। কিন্তু সেটি শেষ পর্যন্ত বিফলে যায়।

ভারতে ছয় বছরের মতো থেকে নূর হোসেন। সেখানে নিজের নাম-পরিচয় গোপন রেখে ‘গোপাল’ নাম পরিচয় দিয়ে এক হিন্দু নারীকে বিয়ে করেন। তাদের সংসারে একটি ছেলে সন্তান হয়। শেষপর্যন্ত ওই নারীকে সেখানে রেখেই দেশে ফিরেন নূর হোসেন।

মূলত বিএনপি-জামায়াত সরকারের ক্ষমতা শেষে ২০০৭ সালে তত্ত্ববধায়ক সরকার ক্ষমতায় এলে নূর হোসেন দেশে চলে আসেন। এরপর ফিরে যান তার আগের সাম্রাজ্যে। শুরু হয় তার সেই আগের রাজত্ব।

পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর প্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের লেখা ‘অতি জরুরি’ উল্লেখ করা একটি চিঠি পাল্টে দেয় নূর হোসেনের জীবন। চাঞ্চল্যকর ৭ খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনকে মেয়র মর্যাদায় পৌরসভার প্রশাসক পদে বসাতে এলজিআরডিমন্ত্রীকে তিনি এ চিঠি দেন।

২০০৯ সালের ৮ জুন লেখা এ চিঠির জোরে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের রেড ওয়ারেন্ট থেকে নূর হোসেনের নামকাটা হয়। চিঠিতে এইচ টি ইমাম নবগঠিত সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভায় নূর হোসেনকে প্রশাসক পদে নিয়োগ দিতে এলজিআরডিমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে ‘বিশেষ অনুরোধ’ জানান।

২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম ও আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজনকে অপহরণ হওয়ার পরই পাল্টে যায় পরিবেশ। অপহৃতদের স্বজনরা ঘটনার জন্য সরাসরি দায়ী করেন একসময়ের সন্ত্রাসীর গডফাদার নূর হোসেনকে।

২০১৪ সালের ১৪ জুন দুই সহযোগীসহ কলকাতায় গ্রেফতার হন নূর হোসেন। শেষ পর্যন্ত সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগের মাধ্যমে ২০১৫ সালের ১৩ নভেম্বর বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে তাকে বাংলাদেশের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরদিন তাকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে পাঠান।

২০১৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার নূর হোস্সেহ ৩৫ আসামির বিচার শুরু হয়। এর ১১ মাসের মাথায় রায় দেন নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন, তাতে নূর হোসেনসহ ২৬ আসামির ফাঁসির রায় আসে।

মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৭

শত সংগ্রাম -শত বাঁধা পেরিয়ে

Biography - সংগ্রাম -শত বাঁধা পেরিয়ে
উত্তর আমিরাবাদের কৃতি সন্তান  নয়নমণি
--------------------------------------------------
আমাদের নয়ন, এলাকার নয়নমণি।
নাম নয়ন। পুরো নাম নয়ন সুশীল। লোহাগাড়া উপজেলার উত্তর আমিরাবাদ গ্রামের কৃতি সন্তান।  শত দারিদ্র, দুর্দশা অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহতম  সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত। কিন্তু এতটুকু যাওয়া তার পক্ষে সহজ ছিল না। বাবার একজনের পক্ষে সংসার চালানো কঠিন ছিল, তবুও ছেলের চেষ্টা, প্রত্যাশা, আগ্রহ সব ভুলিয়ে দিত।  প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু হয়,  স্থানীয় স্কুল উত্তর আমিরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ।  সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে পিএসসিতে জিপিএ ৫ পায় এবং ট্যালেন্টপুুলে বৃত্তি লাভ করে।  তারপর মাধ্যমিক শুরু হয়  উত্তর আমিরাবাদ এম বি উচ্চ বিদ্যালয়ে,  সেখানেও মেধার স্বাক্ষর রাখে নয়ন।  জেএসসিতেও জিপিএ ৫,  এবং ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পায়। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে  জিপিএ ৫ পায়। উচ্চ মাধ্যমিক শুরু হয় বান্দরবান সরকারি কলেজে। সেখানেও বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচ এস সি পাস করে। তারপর স্বপ্নের পথ চলা শুরু হয় University of Chittagong, Dept. of Mathematics,  আমাদের সবার প্রিয়, সবার অহংকার,  অদম্য মেধাবী,  শিক্ষার্থীদের আইডল, নয়ন একদিন বিসিএস ক্যাডার হবে এই প্রত্যাশায়। আগামীর পথ চলা হোক সুন্দর, সংকামুক্ত, আমরা সব সময় আছি, থাকব।

প্রতিকুল পরিবেশে নিজেকে উত্তরণ,  সেটা শিখলাম আমরা নয়ন থেকে।
উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি।

সাহিত্য ও সংস্কৃতি

       কবিতা-  রাজকূট ( বর্ণক্রম-তিন শব্দ)
                  -বি.কে
রাজ্যে রঞ্জিত রাজকূট,
ভূবনে ভোলাল ভোট।
নেতা নৈতিকতা নীতি,
প্রভাব প্রতীভূ প্রীতি।
মানুষ মনুষ্যত্ব মানবিক,
সম্প্রীতি স্বভাব সমদিক।
কথিত কথা কর্তব্য,
বর্ণিত বিভিন্ন বক্তব্য।
শিক্ষা শোণিত শোভিত,
অনবদ্য অবাধ্য অবিরত।
সমাজ সমন্বয় সাধিত,
প্রবাহ পরিনত প্রণীত,
চাকরি চর্চা চরিত।

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবান সরকারি কলেজে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

বি.কে বিচিত্র, নিজস্ব প্রতিবেদক,বান্দরবান:সম্প্রতি বাংলাদেশের অনেক বেসররকারি কলেজকে সরকারিকরণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বেসরকারি শিক্ষকরা ক্যাডারভুক্ত হওয়ার অঙ্গীকার করে সরকার। কিন্তু  বিসিএস শিক্ষক সমিতি তা মানতে নারাজ। তাদের দাবি হল সরকারিকৃত শিক্ষকরা ক্যাডারভূক্ত হতে পারবে না। তাদের আলাদা মর্যাদা দিতে হবে। অন্যান্য কলেজের মতো বান্দরবান সরকারি কলেজের শিক্ষকরা কিছুদিন আগে মানববন্ধন করে। সোমবার সকালে শিক্ষক মিলনায়তন কক্ষে দাবির প্রেক্ষিতে এক সংবাদ সম্মেলন  অনুষ্ঠিত হয়। এতে  অধ্যক্ষ মহোদয়ের সভাপতিত্বে সম্মেলন শুরু হয়। আরো উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষক পরিষদ সভাপতি,  বিভাগীয় প্রধানগণ,  অন্যান্য শিক্ষকরা ও সাংবাদিকবৃন্দ।
শিক্ষকরা বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত শিক্ষানীতি- ২০১০  বিরোধী। শিক্ষানীতিতে তাদের অন্তর্ভূক্ত করার কোন বিধান বা সংশোধন নেই। আলাদা প্রজ্ঞাপন,  স্বতন্ত্র নীতির ভিত্তিতে তাদের মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানান।

চুনতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবীণ শিক্ষক জমির আলমের ইন্তেকাল

আলাউদ্দিন, লোহাগাড়া:

লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবীন শিক্ষক জমির আলম ১৫ জানুয়ারী রাত ৯ টায় চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন ।( ইন্নালিল্লাহি ওয়া ...রাজিওন ) মত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর । তিঁনি গত  কয়েকদিন যাবত জ্বর এবং বার্ধক্য জনিত রোগে ভুগছিলেন । মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে ও দুই কন্যসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।  আগামিকাল (১৬ জানায়ারী) বাদে যোহর  চুনতি ফাতেমা বতুল মহিলা মাদ্রাসা মাঠে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে পরিবারিক সুত্রে জানা গেছে।
শিক্ষক জমির আলমের মৃত্যুতে  চুনতি উচ্চ বিদ্যালয়ের  শিক্ষক-শিক্ষাকবৃন্দ  ও  প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী পরিষদসহ বিভিন্ন মহল শোক প্রকাশ করেছেন।

রবিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৭

তিনটি পদে ২২৭৬ জনকে নিয়োগ দেবে সোনালী ব্যাংক



সরকারি ব্যাংকগুলোতে যাঁরা ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী, তাঁদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে এলো সোনালী ব্যাংক। শীর্ষস্থানীয় এ বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে সিনিয়র অফিসার, অফিসার ও অফিসার ক্যাশ পদে দুই হাজার ২৭৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। পদগুলোতে আবেদনের জন্য দেখে নিন বিস্তারিত :

সিনিয়র অফিসার

সিনিয়র অফিসার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে ৭০১ জনকে। চার বছর মেয়াদি স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন পদটিতে। শিক্ষাজীবনে ন্যূনতম একটি প্রথম শ্রেণি থাকতে হবে। কোনো ক্ষেত্রে তৃতীয় শ্রেণি থাকলে আবেদন না করার আহ্বান জানিয়েছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

আবেদনকারীদের বয়স ১ জানুয়ারি-২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব-৩০ বছর হতে হবে। শুধু মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।

নিয়োগপ্রাপ্ত অফিসার বেতন পাবেন ২২ হাজার থেকে ৫৩ হাজার ৬০ টাকা। তবে শিক্ষানবিশকালে বেতন দেওয়া হবে সর্বসাকল্যে ৩২ হাজার ৩০০ টাকা। এ ছাড়া থাকবে ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা।

আগ্রহী প্রার্থীরা ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ-২০১৬ তারিখ পর্যন্ত পদটিতে আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটের (www.bb.org.bd) মাধ্যমে।

বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :

অফিসার

অফিসার পদে নিয়োগ পাবেন ৮২০ জন। স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন পদটিতে। আবেদনকারীদের শিক্ষাজীবনে ন্যূনতম একটি প্রথম শ্রেণি থাকতে হবে এবং কোনো ক্ষেত্রে তৃতীয় শ্রেণি থাকা যাবে না।

আবেদনকারীদের বয়স ১ জানুয়ারি-২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব-৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।

অফিসার পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাসহ বেতন পাবেন ১৬ হাজার থেকে ৩৮ হাজার ৬৪০ টাকা। তবে শিক্ষানবিশকালে বেতন দেওয়া হবে সর্বসাকল্যে ২৪ হাজার ৭০০ টাকা।

আগ্রহী প্রার্থীরা ৩ মার্চ থেকে ২৩ মার্চ-২০১৬ তারিখ পর্যন্ত পদটিতে আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটের (www.bb.org.bd) মাধ্যমে।

বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :

অফিসার ক্যাশ

অফিসার ক্যাশের শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে ৭৫৫ জনকে। স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন পদটিতে। আবেদনকারীদের শিক্ষাজীবনে ন্যূনতম একটি প্রথম শ্রেণি থাকতে হবে এবং কোনো ক্ষেত্রে তৃতীয় শ্রেণি থাকা যাবে না।

আবেদনকারীদের বয়স ১ জানুয়ারি-২০১৬ তারিখে অনূর্ধ্ব-৩০ বছর হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।

অফিসার পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাসহ বেতন পাবেন ১৬ হাজার থেকে ৩৮ হাজার ৬৪০ টাকা। তবে শিক্ষানবিশকালে বেতন দেওয়া হবে সর্বসাকল্যে ২৪ হাজার ৭০০ টাকা।

আগ্রহী প্রার্থীরা ১০ থেকে ৩০ মার্চ-২০১৬ তারিখ পর্যন্ত পদটিতে আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটের (www.bb.org.bd) মাধ্যমে।

বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :

 

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!

 অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম,   বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...