রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৭

এসএমএস পাঠিয়ে স্মার্টকার্ড পাবেন যেভাবে


 

Posted by B.K

জাতীয় 24 ডেক্স:দেশের নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্রের স্মার্টকার্ড দেওয়া শুরু করেছে সরকার। ইতোমধ্যেই অনেকে নিজেদের কার্ড বুঝে পেয়েছেন।

তবে সবার হাতে এখনো পৌঁছায়নি স্মার্টকার্ড। কিন্তু যারা এখনও পাননি তারা নিজেই জেনে নিতে পারেন কখন হাতে পাবেন আপনার কার্ডটি। ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে বা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারবেন এ তথ্য।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের https://services.nidw.gov.bd/voter_center লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্মতারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে। তবে যাদের স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি তাদেরকে পরবর্তীতে আবার অনুসন্ধান করার কথা বলা হবে।

এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে।

এখনও যারা এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।

পথশিশুর ফুল বিক্রি করে দিচ্ছেন ঢাবি শিক্ষার্থী


Posted by B.K
 শিক্ষা ২৪ ডেক্স:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী হয়েও পথের ফুল বিক্রেতার কাজে সহায়তা করছেন ফাহমিদা নূর! ফুল বিক্রেতা নাজমুলের খুশি আর ধরেনা! তার ফুলের বিক্রি যে বেড়ে গেছে কয়েকগুণ।
ঢাবির ২০১০-২০১১ সেশনে ব্যবস্থাপনা বিভাগের ছাত্রী ফাহমিদা সুযোগ পেলেই ক্যাম্পাসে এসে নাজমুলকে সহযোগিতা করেন। ছাত্রজীবনে ছিল শখ, এখন যেন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।
টিএসসির মূল ফটকের সামনে চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন কিছু শিক্ষার্থী। লাল গোলাপের ঝুড়ি হাতে ফাহমিদা যখন তাদের কাছে ফুল বিক্রি করতে আসলেন, সকলে যেন একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেলেন। ফাহমিদা বলছিলেন, ‘একটা ফুল নিন, দাম মাত্র ১০ টাকা!’
দেখতে সুশীল এমন পথের ফুল বিক্রেতা সাধারণত দেখা যায় না! খোঁজ নিতেই জানা গেল আসল ঘটনা। পেছনেই ছিল নাজমুল। নাজমুলের মুখে এবং কাপড়ে দারিদ্রের স্পষ্ট ছাপ। পারলে সব জবাব সে একাই দিয়ে দেয়!
মিষ্টি হাসিতে ফাহমিদা জানালেন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১০-১১ সেশনের শিক্ষার্থী। রোকেয়া হলে থাকতেন। হলের কাজে এসেছিলেন ছোট ভাইকে সাথে নিয়ে। নাজমুলের সাথে পরিচয়টা তার পুরনো।
ফাহমিদা বলেন, ফুল কেনার মাধ্যমেই নাজমুলের সাথে পরিচয়। পরে শখের বশে ওর ফুল বিক্রিতে সহযোগিতা করা। অন্যদিকে প্রত্যাশার বেশি ফুল বিক্রির আনন্দে তৃপ্ত মুখে নাজমুল বলল, ‘আপায় ফুল বিক্রি কইরা দিলে একসাথে আমরা দুপারে খাইমু।’
নাজমুল তিন বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফুল বিক্রি করে যাচ্ছে। কত মানুষ তার ফুল কেনে, কথা বলে। কিন্তু ফাহমিদা’র মতো ‘আপু’ আর পায়নি সে।  সে বলল, ‘কয়েকটা বড় ভাই আগেও ফুল বেইচ্চা দেওনের কথা কইসিলো। কিন্তু দেয়নাই। আপায় ফুল বিক্রি কইরা দিসে।’
নাজমুল জানায়, এমনিতে ঘণ্টায় পাঁচটা ফুল বিক্রি করা কঠিন হয়ে যায়; কিন্তু ফাহমিদা ‘আপু’ থাকলে অল্প সময়েই ২০টি ফুল বিক্রি হয়ে যায়।
এমন অভিনব উপায়ে সহযোগিতা করার পথ কেন বেছে নিলেন ফাহমিদা? বললেন, তার নিজের সামান্য সময় ব্যয় করে নাজমুলদের মতো গরিব মানুষের মুখে একটু হাসি ফোটাতে পারলেই তার জীবনের সার্থকতা।
সূত্র- ঢাকাটাইমস24.কম

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!

 অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম,   বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...