Visit: www.bbs.teletalk.com.bd
রবিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২১
করোনা ভাইরাস: যে পাঁচটি জিনিস মহামারিতে বাংলাদেশের মানুষ'র জন্য জরুরী।
করোনা ভাইরাস: যে পাঁচটি জিনিস মহামারিতে বাংলাদেশের মানুষ বেশি ব্যবহার করছে
- সূত্র-বিবিসি বাংলা, ঢাকা

ছবির উৎস,GETTY IMAGES
বাংলাদেশে পথেঘাটে এখন মাস্ক পরা নতুন কোন দৃশ্য নয়
করোনাভাইরাস মহামারি মানুষের জীবনকে যেমন বিপর্যস্ত করেছে তেমনি আচার-আচরণ পাল্টে দিয়েছে অনেক।
বাংলাদেশে ২০২০ সালের মার্চের আগে মানুষ যে জিনিসগুলো নিয়মিত ব্যবহার করতো না এখন সেগুলো হয়েছে নিত্য সঙ্গী।
এমন পাঁচটি জিনিস যেগুলো ছাড়া এখন মানুষ ঘরের বাইরে বের হওয়ার কথা চিন্তা করছে না।
মাস্ক
করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর থেকে বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রথম যে জিনিসটা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে সেটা হল মাস্ক।
বাংলাদেশের বড় শহরগুলো বিশেষ করে ঢাকায় প্রায়ই বায়ু দূষণের মাত্রা চরমে পৌঁছালেও আগে মানুষকে মাস্ক পরতে দেখা যায়নি।
কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারি ঘোষণা করার পর মানুষ মাস্ক পরা শুরু করে। ফলে এর বিক্রি যায় বেড়ে।

ছবির উৎস,GETTY IMAGES
সার্জিকাল মাস্ক রাখা হত যেগুলো শুধুমাত্র মেডিকেলে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে থাকতো
যেসব দোকানে কখনোই মাস্ক পণ্য হিসেবে রাখা হত না সেসব দোকান তো বটেই, এমনকি ওষুধের দোকান, সুপার শপ এমনকি রাস্তার হকাররা এখন মাস্ক বিক্রি করেছে।
চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে দাম বেড়েছে। গুলশান এবং খিলগাঁও এর ফার্মেসিগুলো বলছে করোনার আগে মাস্ক তাদের দোকানে নিয়মিত রাখা হত না।
সার্জিকাল মাস্ক রাখা হত, যেগুলো শুধুমাত্র মেডিকেলে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে থাকতো।
কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে যখন এর চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়ে যায় তখন চাহিদার যোগান দিতে তাদেরকে হিমশিম খেতে হয়।
একজন ক্রেতা হাসিবুল হাসান বলছিলেন "সার্জিকাল মাস্ক আগে ৫ টাকায় কিনেছি কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর প্রথম কয়েক মাস ৫০ টাকা দিয়ে কিনেছি প্রতি পিস। বাসার সবার জন্য কিনতে কয়েকশ টাকা খরচ হয়েছে। এর এক পর্যায়ে, সচরাচর যেসব দোকান থেকে মাস্ক কিনি, সেখানেও পাওয়া যায়নি"।
তবে মাস্কের দাম এখন অনেকটা আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে। মানুষের জীবনে মাস্কের ব্যবহার এখন অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার

ছবির উৎস,JITCHANAMONT UKKARAJARUNPHON/GETTY
কয়েক ফোঁটা তরল পদার্থ যেটা হাতে মাখলে হাত জীবাণুমুক্ত হয়
কয়েক ফোঁটা তরল পদার্থ যেটা হাতে মাখলে হাত জীবাণুমুক্ত হয় এই ধারণাটা হয়ত সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ছিল না।
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে বার বার হাত ধুতে হবে এই স্বাস্থ্য বিধি মানতে মানুষ সাবান দিয়ে যেমন হাত ধুয়েছে তেমনি এই তরল পদার্থ বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার এখন মানুষের হ্যান্ডব্যাগে অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মত স্থান করে নিয়েছে।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ মুখে তো বটেই অনেকে নিজের ব্যাগেই রাখছেন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের একটি ছোট বোতল।
পিপিই (পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট)
পিপিই বা পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট এই শব্দগুলোই ছিল মানুষের কাছে একেবারে অপরিচিত।
করোনাভাইরাসের সময় স্বাস্থ্য বিধি মানার জন্য ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্য সেবা-দান কর্মীদের এই পিপিই বা ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবহার এখন বাধ্যতামূলক।

ছবির উৎস,LU SHAOJI/GETTY
করোনাভাইরাসের জীবাণু যাতে করে কোনভাবেই শরীরে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য এই বিশেষ ধরণের পোশাক পরার দরকার হয়।
এর বাইরেও অনেকেই বিশেষ ভাবে তৈরি করা এই পোশাক পরছেন নিজেদের সুরক্ষার জন্য। যেমন দেখা যায় দৈনন্দিন কাজের সূত্রে সাধারণ মানুষের মুখোমুখি যাদের হতে হচ্ছে, যেমন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা গার্ড, বা বড় বড় দোকানে ক্রেতাদের মুখোমুখি হচ্ছেন যেসব সেলস্ কর্মীরা, তারা নিজেদের সুরক্ষার জন্য পিপিই পরছেন।
করোনাভাইরাসের জীবাণু যাতে করে কোনভাবেই শরীরে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য এই বিশেষ ধরণের পোশাক পরা এখন অনেকেই আবশ্যক মনে করছেন।
প্রথম দিকে দেখতে কিছুটা অদ্ভুত দেখালেও এখন অনেকের কাছে পরিচিত এই পোশাক।
শরীরে তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র
এতদিন জ্বর হলে তবেই বাসায় রাখা ছোট থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপতে অভ্যস্ত ছিল মানুষ।
এছাড়া হাসপাতালে থার্মোমিটার ব্যবহার হয়েছে।
কিন্তু এখন বাড়ির বাইরে বের হয়ে যেখানেই যাবেন সেখানেই প্রবেশ মুখে দাঁড়াতে হবে আপনার এই তাপমাত্রা মাপার যন্ত্রের সামনে।
দেখতেও ঠিক বাড়িতে রাখা ছোট থার্মোমিটারের মত না। নানা ধরনের থার্মোমিটার রয়েছে।

ছবির উৎস,JORDAN LYE/GETTY
তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র
তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আসলে আপনাকে বাইরে অপেক্ষা করতে হবে।
চিকিৎসকরা বলছেন শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৮.৬। এর চেয়ে বেশি হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
বড় আ্যাপার্টমেন্ট, ব্যাংক, দোকান, মার্কেট, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এখন পিপিই পরে তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র হাতে একজনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
সেই যন্ত্র কপালের কাছাকাছি নিলে শরীরে তাপমাত্রা পরিমাপ করাকে মানুষ খুব স্বাভাবিকভাবেই নিচ্ছে।
এতে করে সে নিজেও জানতে পারছে তার শরীরের তাপমাত্রা ঠিক ঐ মুহূর্তে কত।
পালস অক্সিমিটার
পালস অক্সিমিটার, হৃৎস্পন্দন ও শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা মাপার যন্ত্র। ছোট এই যন্ত্রটি ব্যবহার করতে খুব একটা বেগ পেতে হয় না।

ছবির উৎস,© SANTIAGO URQUIJO/GETTY
পালস অক্সিমিটার
হাতের আঙ্গুলে রাখলে যন্ত্রটির উপর ভেসে ওঠে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা এবং হৃৎস্পন্দন কত। করোনাকালে কারো শ্বাস-কষ্ট হলে এই যন্ত্র ব্যবহার করে নিজেরাই সহজে মেপে নেয়া যায় শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা।
বাংলাদেশ বক্ষ-ব্যাধি ইন্সটিটিউট এবং হাসপাতালের সিনিয়র চিকিৎসক ডা. কাজী সাইফুদ্দিন বেননুর বলছিলেন, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ৯৪ শতাংশের নিচে নেমে গেলে তাকে অক্সিজেন দিতে হবে।
মি. বেননুর বলছিলেন "অক্সিমিটার দিয়ে মেপে যদি ৯৪ এর নিচে আসে তাহলে তাকে বাসায় অক্সিজেন দিয়ে পালস বাড়াতে হবে। যদি না বাড়ে সে ক্ষেত্রে হাসপাতালে নিতে হবে।"
শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা এর চেয়ে কমে গেলে নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্রমশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে।
বাসায় বা ব্যাগে ছোট এই যন্ত্রটি থাকলে মানুষ নিজেই বুঝতে পারবে কখন অক্সিজেন দিতে হবে, কখন হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে বা কার আরো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের দরকার
শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২১
।লোহাগাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা মিনহাজ উদ্দিন কায়সারের উদ্যোগে মহোৎসব উপলক্ষে মাস্ক বিতরণ।
লোহাগাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা মিনহাজ উদ্দিন কায়সারের উদ্যোগে মহোৎসব উপলক্ষে মাস্ক বিতরণ।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
লোহাগাড়ার উত্তর আমিরাবাদ মজুমদার পাড়ায় মহোৎসব উপলক্ষে মাস্ক বিতরণ করেছে, লোহাগাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের নব নির্বাচিত সহ- সভাপতি মিনহাজ উদ্দিন কায়সার।
রোজ, শুক্রবার(১৫.০১.২১) সন্ধ্যায়, মাস্ক বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
উত্তর আমিরাবাদ সর্বজনীন কালিবাড়ির মহোৎসব কমিটির সভাপতি পার্থসারথি দাশ গুপ্ত, সেক্রেটারি রতন ভট্টাচার্য্যকে মাস্ক প্রদান করা হয়।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেল, ছাত্রলীগের কর্মী, ছোটন দাশ ফোরকান,শোভন, গোলাম কিবরিয়া প্রমূখ।
মাস্ক বিতরণের উদ্যোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে
, মিনহজ উদ্দিন কায়সার, বিডি জার্নাল৭১ কে জানান, ইতোমধ্যে বিশ্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে,মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে এই আয়োজন করা হয়েছে। যা ভবিষ্যতও চলমান থাকবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার!
করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে কওমি মাদ্রাসা বাদে দেশের অন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকা
র।
শুক্রবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনাভাইসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করলে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়।
কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্যসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা ছিল। সেই সময় শেষ হওয়ার একদিন আগে আরও এক দফা ছুটি বাড়ানোর ঘোষণা এল।
কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে গতবছর পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বার্ষিক পরীক্ষা নেয়নি সরকার।
তবে শিক্ষার্থীদের কোথায় দুর্বলতা তা বোঝার জন্য ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে মূল্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়।
আর গতবছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ফল ঘোষণা করা হবে অষ্টমের সমাপনী এবং এসএসসি ও সমমানের ফলফলের ভিত্তিতে।
মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২১
লেখা আহ্বান। ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতা।
প্রিয়,
কবি
, সাহিত্যিক,লেখক,সাংবাদিক, সংস্কৃতিজন ও সুহৃদ,
আপনারা জেনে খুশি হবেন যে,আপনাদের অব্যক্ত লেখা প্রকাশ করার অভিপ্রায়ে, bdjournal71.blogspot. com কর্তৃপক্ষ ওপেনসোর্স উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, আপনিও আপনার আশে-পাশে ঘটে যাওয়া, সংবাদ, ঘটনা, সমস্যা- সমাধান, উন্নয়ন, অন্যায়, দুর্নীতি, অপরাধ দমন বিষয়ক লেখা, সংবাদ আকারে লিখে ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হতে পারেন। লেখা যত্নসহকারে প্রকাশ করা হবে।
উক্ত অনলাইন পত্রিকায় , নিবন্ধ ও প্রবন্ধ, অনুপ্রেরণাদায়ক গল্প, অন্যান্য গল্প, ক্যারিয়ার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, আবিষ্কার, রহস্য, গাছপালা ও পশুপাখির পরিচিতি, স্থানীয় লােকগাঁথা, ইতিহাস ও ঐতিহ্য, কবিতা ছড়া, ভ্রমণকাহিনী, জীবনী, স্মৃতিচারণ, কৌতুক, জানা-অজানা, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও গ্রামীণ সমাজের চিত্রাঙ্কন এই বিষয়সমূহের উপর আপনার অপ্রকাশিত লেখাটি নিম্ন ঠিকানায় প্রেরণের জন্য অনুরােধ করা গেলাে।
e-mail:bdjournal0@gmail.com
সোমবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২১
১৬ জানুয়ারির মধ্যে স্কুল খুলে দিতে লিগ্যাল নোটিস!
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ১৬ জানুয়ারির মধ্যে খুলে দিতে সরকারের শিক্ষা সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আইনি (লিগ্যাল) নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এছাড়া নোটিশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে সরকারের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
ভাওয়াল মির্জাপুর পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল আব্দুল কাইয়ুম সরকারের পক্ষে সোমবার (১১ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ফারুক আলমগীর চৌধুরী এই লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। নোটিশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ছাড়াও শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালককে (ডিজি) বিবাদী করা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
নোটিশে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে গত বছরের মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এ পর্যন্ত ১১ বার বন্ধের নোটিশ দিয়েছে সরকার। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা এ সময় বাইরে ঘোরাঘুরি করছে, টিভি দেখে সময় ব্যয় করছে। এছাড়া মোবাইল ব্যবহার করে খারাপ অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর দফায় দফায় সে ছুটি আরও বাড়ানো হয়।
বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট
সমন্বিত সরকারি চাকরির পরীক্ষা নেওয়ার দাবি চাকরি প্রার্থীদের / আহ্বান কর্তৃপক্ষকে।
সমন্বিত সরকারি চাকরির পরীক্ষা নেওয়ার দাবি চাকরি প্রার্থীদের / আহ্বান কর্তৃপক্ষকে। বি.কে বিচিত্র, কলাম। বর্তমানে সরকারি চাকরি নেওয়ার পদ্ধতি ...

-
সমন্বিত সরকারি চাকরির পরীক্ষা নেওয়ার দাবি চাকরি প্রার্থীদের / আহ্বান কর্তৃপক্ষকে। বি.কে বিচিত্র, কলাম। বর্তমানে সরকারি চাকরি নেওয়ার পদ্ধতি ...
-
লোহাগাড়ার রত্নাগর্ভা শিক্ষক দম্পতির ৩ সন্তানই এমবিবিএস পাশ ডাক্তার। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলাধীন আমিরাবাদ ইউনিয়নের উত্তর আমিরাবাদ এমবি উ...
-
Articles, By, B.K Bichitro, Positive Thinking & Attitude can be considered as a special quality for any human being. Can lead hi...