বি.কে বিচিত্র, নিজস্ব প্রতিবেদক, বান্দরবান:বান্দরবান সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের উদ্যোগে বীর বাহাদুরের জন্মদিন কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন করা হয়। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় এক আড়ম্বর অনুষ্ঠানে কলেজ হল রুমে দোয়া কামনা ও দুস্থ শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্র নেতা রাজু বড়ুয়া, আরো উপস্থিত ছিলেন কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক নাজমুল হোসেন বাবলু, যুগ্ন আহবায়ক টিপু দাশ, সদস্য রাজু, সুরিত,নাজমুল, নারায়ণ, সিকিম, সুজন, বঙ্গবন্ধু ছাত্রাবাসের সভাপতি রুবেল দাশ, সাধারণ সম্পাদক শামীম মিয়া, ও কলেজ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। এসময় প্রধান অতিথি বলেন, পার্বত্য জনপদের অবিসংবাদিত নেতা, অপ্রতিরোধ্য কন্ঠস্বর, আপামর জনগণের প্রিয় নেতা, পার্বত্য বীর, বীর বাহাদুরের আজ জন্মদিন, যার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে বান্দরবানের প্রত্যন্ত জনপদ, হাজার বছর বেঁচে থাকুক প্রিয় বীর,
বুধবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৭
মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৭
বীরের জন্ম দিনে বীর বাহাদুরের সংক্ষিপ্ত জীবনি
Posted by B.K
★এস.কে খগেশপ্রতি চন্দ্র খোকন(সাংবাদিক)- লামা★
পার্বত্য জনপদের অপ্রতিরোধ্য কন্ঠস্বর, পার্বত্য বীর, আপামর জনসাধারণের প্রিয় নেতা, বর্ষীয়মান রাজনীতিবিদ, বান্দরবানের রুপকার বীর বাহাদুর উশৈসিং এম পি' র শুভ জন্মদিন শুভ হোউক....!!!
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী আমাদের প্রিয়নেতা জনাব বীর বাহাদুর উশৈসিং এম,পি জন্মদিনে শুভেচ্ছাসিক্ত হলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে।
দাপ্তরিক কাজ শেষে সভাকক্ষে জন্মদিনের আয়োজনে অংশ নিয়ে কেক কাটেন তিনি। এ সময় সংসদ সদস্য জনাব উষাতন তালুকদার, সচিব জনাব নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরাসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সংক্ষিপ্ত জীবনিঃ
★★★★★★
বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং , এম পি মহোদয় ১৯৬০ সালের ১০ জানুয়ারী বান্দরবান পার্বত্য জেলা সদরের একটি সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম প্রয়াত লালমোহন বাহাদুর এবং মাতা মা চ য়ই, তিনিএকজন গৃহিনী।
বীর বাহাদুর ঊশৈসিং ১৯৬৫ সালে প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু করেন। ১৯৭৬ সালে বান্দরবান সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণের জন্য তিনি প্রথমে চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে এবং পরে বান্দরবান সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন।
ছাত্র জীবনেই তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। ছাত্র জীবনে তিনি বান্দরবান ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯২ সালে বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জেলা স্কাউটের কমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
বীর বাহাদুর ঊশৈসিং ২০০২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সংসদীয় দলের হুইপ নির্বাচিত হন। আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের সময়ে তিনি বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিভাগে সংগঠনকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করেন। তিনি বান্দরবান প্রেস ক্লাব ও রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের আজীবন সদস্য। তিনি ১৯৭৯ সালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা স্থানীয় সরকার পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির পূর্বে এ সংক্রান্ত সংলাপ কমিটির অন্যতম সদস্য এবং তৎকালীন সরকারের বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে
দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮ সালে উপমন্ত্রীর পদমর্যাদায় প্রথম বারের মত এবং ২০০৮ সালে প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় দ্বিতীয় বারের মত পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, রাঙ্গামাটি-এর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। এর ফলে তিনি সমগ্র পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, কৃষি তথা ভৌত অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনায় সুযোগ
পান।
এছাড়া বীর বাহাদুর ঊশেসিং নবম জাতীয় সংসদের সংসদ কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি ঐ সংসদের একজন প্যানেল স্পীকার ছিলেন যার ফলে ২০১৩ সালের ২২ জুলাই তিনি খন্ডকালীন সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ছাত্র জীবন থেকেই খেলাধূলা ও সংস্কৃতি চর্চায় গভীর মনোযোগী ছিলেন। তার স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং বাংলাদেশ ফুটবল রেফারী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি দক্ষতার সাথে আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৭ সালে ফিফা বিশ্বকপ ফুটবল কোয়ালিফাই রাউন্ডে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে মালয়েশিয়া গমন করেন এবং বাংলাদেশ ফুটবল দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাছাড়া অষ্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত অলিম্পিক ২০০০-এ বাংলাদেশ দলের চীফ অব দ্য মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তি চুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
স্বরূপ ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে বীর বাহাদুর ঊশৈসিং ফ্রান্স গমন করেন। বাংলাদেশ বিমানের লন্ডন-নিউইয়র্ক ফ্লাইট উদ্বোধনের জন্য এবং জাতিসংঘের সাধারণ সভায় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে আমেরিকা এবং ২০০৬ সালে চীনা কমিউনিষ্ট পার্টির আমন্ত্রণে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে চীন গমন করেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচীতে অংশগ্রহণের জন্য জাপান, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, মায়ানমার ও কম্বোডিয়া সফর করেন।
বৃক্ষরোপণে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি জাতীয়ভাবে পুরস্কার প্রাপ্ত একজন ব্যক্তিত্ব। একজন শিক্ষানুরাগী হিসেবেও তার খ্যাতি সমধিক। তিনি ২০১০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য হিসেবে মনোনীত হন এবং বর্তমানে এ পদে আসীন আছেন।
বীর বাহাদুর ঊশৈসিং ১৯৯১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৯৬ সালে সপ্তম, ২০০১ সালে অষ্টম, ২০০৮ সাালে নবম এবং সর্বশেষ ২০১৪ সালে ০৫ জানুয়ারী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বান্দরবান সংসদীয় আসন (৩০০ নং আসন) থেকে টানা পঞ্চম বারের মত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অধিকার বীর বাহাদুর ঊশৈসিং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে গঠিত মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে ১২.০১.২০১৪ তারিখে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বীর বাহাদুর ঊশৈসিং ১৯৯১ সালে মে হ্লা প্রু’র সাথে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। তিনি দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের গর্বিত জনক। তার বড় ছেলে উসিং হাই (রবিন) বার-এট-ল এ অধ্যায়নরত ও ছোট ছেলে থোয়াইং শৈ ওয়াং (রোমিও) এ লেভেলের ছাত্র এবং একমাত্র কন্যা ম্যা ম্যা খিং (ভ্যানাস) ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে অধ্যয়নরত।
লেখক-
এস.কে খগেশপ্রতি চন্দ্র খোকন(সাংবাদিক),
সাংগঠনিক সম্পাদক-
লামা প্রেসক্লাব,
বান্দরবান।
লোহাগাড়ায় যৌতুক মুক্ত বিয়ে করার ঘোষণা দিলেন আব্বাস উদ্দিন
Posted by B.K
লোহাগাড়া:সব ভাল কাজের শুরু গুলো একে একে বা বিন্দু বিন্দুতে এভাবেই শুরু হয়ে থাকে।
পুটিবিলা ইউনিয়ণ এর নুরুল আমিন ভাই এর পর এবার যৌতুক মুক্ত বিয়ে করার ঘোষণা দিয়ে আনুষ্টানিক বিয়ে সম্পন্ন করলেন পুটিবিলা ইউনিয়নের আরও এক ভাই আব্বাস উদ্দিন।
লোহাগাড়া উপজেলা সামাজিক ব্যাধি প্রতিরোধ ফোরাম এর প্রতিষ্টাতা,রূপকার ও সভাপতি মিসেস রিজিয়া চৌধুরী'র পক্ষ থেকে আমরা ফোরামের সকল সদস্যগণ আব্বাস উদ্দিন ভাই এর প্রতি অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাচ্ছি। সাথে আরো শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
পুটিবিলা_যৌতুক_ও_মাদক_বিরোধী_সম্মিলিত_সচেতন_নাগরিক_পরিষদ কে।
আশা করি নুরুল আমিন ভাই ও আব্বাস উদ্দিন ভাই এর ভূমিকাটি লোহাগাড়ার শত যুবকের যৌতুক মুক্ত বিয়ে করার অনুপ্রেরনার উৎস হিসাবে কাজ করবে।
কেউ কেউ প্রশ্ন করতে পারেন,লোহাগাড়ায় কি এর আগে কোন যৌতুক মুক্ত বিয়ে হয়নি?
তার উত্তর হয়েছে।তবে আমাদের উদ্দেশ্য লোহাগাড়ায় শতভাগ যৌতুক মুক্ত করা।
সৌজন্যেঃ- লোহাগাড়া উপজেলা সামাজিক ব্যাধি প্রতিরোধ ফোরাম।
সূত্র-মো: ওমর ফারুক এর ফেসবুক ওয়াল।
সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৭
একজন ম্যাজিস্ট্রেটের আকুতি , একটি মানবিক আবেদন
জানিনে তার জবাব
জানি, শুধু তুমি চাইলেই ঘুচতে পারে
আমার সকল অভাব।"
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা- জান্নাতুল ফেরদৌস, অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ-১, চট্টগ্রাম, সঞ্চয়ী হিসাব নং- ১০০৭০০২১৩০৭০৭, সোনালী ব্যাংক, কোর্টহিল শাখা, চট্টগ্রাম।
বিকাশ নাম্বার: ০১৯১২ ৪২৪৭০৫ (ব্যক্তিগত)।
সূত্র- ক্যাশব রায়'র ফেসবুক ওয়াল।
কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনে ১২৮ পদে চাকরি
Posted by B.K
জব 24 ডেক্স:নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন। বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের কাছ থেকে ‘সহকারী ক্যাশিয়ার’ পদে ১২৮ জনকে নিয়োগের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
যোগ্যতা
উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এতিমখানা নিবাসী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীরা ব্যতীত ফরিদপুর, ফেনী, মাগুরা ও পটুয়াখালী জেলার প্রার্থীরা পদটিতে আবেদন করতে পারবেন না।
বয়স
০৮ জানুয়ারি, ২০১৭ অনুযায়ী প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধা সনদধারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন
নিয়োগপ্রাপ্তদের বেতন দেওয়া হবে প্রতি মাসে ১০ হাজার দুইশত টাকা থেকে ২৪ হাজার ছয়শত ৮০ টাকা পর্যন্ত।
আবেদন প্রক্রিয়া
টেলিটকের ওয়েবসাইট (badc.teletalk.com.bd) থেকে অনলাইনে পদটিতে আবেদন করা যাবে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করার পর টেলিটকের প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে ৩০০ টাকা জমা দিতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়া চলবে ০৮ জানুয়ারি, ২০১৭ থেকে ৩১ জানুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত।
বিস্তারিত জানতে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন-
লোহাগাড়ার সনেট কবি বিকাশ আলফ্রেডের সাড়া জাগানো কবিতা "টাকা"
নিধি তোমাকে পাঠিয়েছে মনে হয় বিধি
পৃথিবীর সকল প্রান্তে দেখি তোমাকে নিরবধি
নিধি পৃথিবীর যতকিছু যত আছে জাতি
সবারি সাথে দেখি তোমারি সম্প্রীতি ।
নিধি তোমার জন্য পরায় মালা অক্কা
রক্ত দেব তবু তোমাকে করব রক্ষা।
নিধি তোমার জন্য উঠি বসি তোমার জন্য হাসি
তোমার জন্য বিনা দোষে হয় অনেকের ফাঁসি । নিধি তুমি ধর্ম,তুমি কর্ম, তুমি মহানীতি
তুমি বিহীন ঠিক জীবনের পায়না খুঁজে গতি।
তুমি দেশের অবকাঠামো তুমি দেশের রাজনীতি
তুমি নাকি জীবন মরণ তুমি সকলের সাথী ।
নিধি তুমি নাকি চাকুরি ক্ষেত্রে আসল সার্টিফিকেট
তুমি বিহীন সিনেমার হলে দেয়না তো টিকেট। তুমি বেতনের অতিরিক্ত,তুমি আসল জিনিস
তুমি বিহীন দেশটাকে আর করবে কেবা ফিনিস
?
তুমি চোখে আদরের পানি,তুমি আন জিহ্বায় পানি।
তুমি বিহীন খাওয়ার পরে হোটেল মালিক কানটা দেয় টানি।
তোমার দ্বারা করছে তারা আয়ত্ত্ব এই দেশ
তোমার জন্য করছে বর্জন লাজলজ্জা হেৃষ।
তোমার জন্য মানুষ তথা চলে যে সমাজ
তোমার জন্যই করে বসে অধর্মীয় কাজ।
তোমার জন্য চালায় চুরি,চালায় যে গুলি
তোমার জন্য শূন্যে উঠে অনেকের মাথার খুলি তোমার জন্য করছে পাপ, করছে সর্বনাশ
তোমার জন্য ধরে চলে আধার জীবনের পাশ।
তোমার জন্য মারামারি,কাটাকাটি,খুনাখুনি হয়
তুমি বিহীন এসব কিছু হয় না নিশ্চয় ।
তুমি ছাড়া পদে পদে জীবনের ব্যর্থতা
তুমি ছাড়া জীবনের নেইতো সার্থকতা।
তোমার জন্য বিদ্যার্জন, সুনাম অর্জন হয়
এজন্য তোমায় ধন্যবাদ দেয় যে নিশ্চয় ।
তুমি আলো, তুমি আধাঁর, তুমি সুখ দুঃখ
তোমার অভাবে অনেক জীবন দেখছে মৃত্যুমূখ।
তুমি আনন্দ,তুমি বেদনা তুমি আশার আলো
তুমি ছাড়া নিমিষেই জীবন হয়ে য়ায় কালো।
তুমি ছাড়া জীবনে যে নেমে আসে অন্ধকার
তাই জীবনে সবচেয়ে বেশী তোমাকে দরকার।
রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৭
এসএমএস পাঠিয়ে স্মার্টকার্ড পাবেন যেভাবে
Posted by B.K
জাতীয় 24 ডেক্স:দেশের নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্রের স্মার্টকার্ড দেওয়া শুরু করেছে সরকার। ইতোমধ্যেই অনেকে নিজেদের কার্ড বুঝে পেয়েছেন।
তবে সবার হাতে এখনো পৌঁছায়নি স্মার্টকার্ড। কিন্তু যারা এখনও পাননি তারা নিজেই জেনে নিতে পারেন কখন হাতে পাবেন আপনার কার্ডটি। ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে বা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারবেন এ তথ্য।
এছাড়া নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের https://services.nidw.gov.bd/voter_center লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্মতারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে। তবে যাদের স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি তাদেরকে পরবর্তীতে আবার অনুসন্ধান করার কথা বলা হবে।
এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে।
এখনও যারা এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।
বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...
-
লোহাগাড়ার রত্নাগর্ভা শিক্ষক দম্পতির ৩ সন্তানই এমবিবিএস পাশ ডাক্তার। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলাধীন আমিরাবাদ ইউনিয়নের উত্তর আমিরাবাদ এমবি উ...
-
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...
-
Articles, By, B.K Bichitro, Positive Thinking & Attitude can be considered as a special quality for any human being. Can lead hi...