শনিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২১

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি

 প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি


প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের আবেদন  প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এবার সব মিলিয়ে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া  হবে। দেশের ইতিহাসে সরকারি কোনো চাকরিতে এটিই সবচেয়ে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।  বেতন স্কেল ১৩তম গ্রেডে উন্নীত হওয়ায় অনেকেরই আগ্রহ বেড়েছে। নিয়োগ পাওয়া  শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে প্রস্তুতির পরামর্শ নিয়ে  লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন


পরীক্ষা পদ্ধতি:

গতবারের মতো এবারও প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার মোট নম্বর  ১০০। এর মধ্যে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষায় ৮০ আর মৌখিক পরীক্ষায় নম্বর ২০।  এমসিকিউ পরীক্ষায় পাস হলে মৌখিক পরীক্ষায় ডাকা হবে। মৌখিক পরীক্ষায় টিকলে  যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদনের সময় যে মোবাইল নম্বরটি  দিয়েছেন, সেই নম্বরেই সব রকম আপডেট মেসেজ আসবে। তাই নম্বরটি সচল রাখতে হবে।

এমসিকিউ যেভাবে:

পরীক্ষা নেওয়া হবে বিষয়ভিত্তিক বহু নির্বাচনী বা এমসিকিউ পদ্ধতিতে।  বিষয়গুলো হচ্ছে বাংলা-২০, ইংরেজি-২০, গণিত-২০, সাধারণ  জ্ঞান+বিজ্ঞান+কম্পিউটার-২০। প্রতিটি বিষয় থেকে ২০টি করে মোট ৮০টি বহু  নির্বাচনী প্রশ্ন থাকবে। তবে কোনো কোনো বিষয় থেকে ২-৩টা প্রশ্ন কম-বেশি  থাকতেই পারে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর  করে কাটা যাবে অর্থাৎ চারটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত নম্বর থেকে ১ নম্বর  কাটা হবে।

তাই নিশ্চিত না হয়ে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেওয়া উচিত হবে না। বৃৃত্ত  ভরাটের সময় সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য বরাদ্দকৃত  সময় ৮০ মিনিট বা ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট।

অর্থাৎ প্রতিটি প্রশ্নের জন্য আপনি সময় পাচ্ছেন ১ মিনিট, যা অন্যান্য  সরকারি চাকরির পরীক্ষার তুলনায় একটু বেশিই সময়। তবে শুরুতেই জানা  উত্তরগুলোর বৃত্ত ভরাট করে ফেলতে হবে। একটি প্রশ্নে আটকে গেলে তার জন্য  বেশি সময় নষ্ট না করে পরবর্তী প্রশ্নে চলে যেতে হবে। অনুমাননির্ভর উত্তরের  চেয়ে না দাগানোই ভালো। আপনাকে প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদাভাবে প্রস্তুতি  নিতে হবে।

প্রার্থী কম, প্রতিযোগিতা বেশি:

গতবারের তুলনায় এবার প্রার্থী অনেক কম। সারা দেশে এ বছর ১৩ লাখের মতো  প্রার্থী আবেদন করেছেন, গতবার এ সংখ্যা ছিল প্রায় ২৬ লাখ। এ বছর আবেদনের  যোগ্যতা হিসেবে নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই কমপক্ষে স্নাতক পাস চাওয়া  হয়েছে। তাই আবেদন গত বছরের তুলনায় কম পড়েছে। তবে বেতন স্কেল ১৩তম গ্রেডে  উন্নীত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবীদেরও আগ্রহ বেড়েছে। তাই অনুমান করা  যায়, প্রার্থী তুলনামূলক কম থাকলেও প্রতিযোগিতা কঠিনই হবে। এ বিষয়টি মাথায়  রেখেই প্রস্তুতির ছক ঠিক করতে হবে। কর্তৃপক্ষ বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের  উদ্দেশ্যে বিশেষ করে গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের কথা চিন্তা করে ২০ শতাংশ পদে  বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত  নিয়েছে। নতুন বিধিমালা অনুযায়ী, আগের মতোই ৬০ শতাংশ নারী, ২০ শতাংশ পোষ্য  এবং ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থী নিয়ে পদগুলো পূরণ করা হবে। তাই বিজ্ঞান ছাড়া  অনান্য বিষয়ে স্নাতক করা প্রার্থীদের প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে একটু বেশিই  পড়াশোনা করতে হবে।

প্রতিযোগিতা হবে উপজেলাভিত্তিক:

এই নিয়োগ হবে নিজ উপজেলাভিত্তিক। তাই সারা দেশের প্রার্থীদের কথা ভেবে  ভয় পেয়ে লাভ নেই। নিজ উপজেলার প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লড়তে হবে।  ধারণা করা যায়, আপনি যদি এমসিকিউ পরীক্ষায় ৮০-র মধ্যে ৬০ পান, তাহলে পাসের  ক্ষেত্রে বলা যায় ৫০ শতাংশ নিশ্চিত আর যদি ৭০ শতাংশ পান তাহলে ১০০ শতাংশ  নিশ্চিত! তবে বিষয়টি নির্ভর করবে নিজ উপজেলার প্রার্থীদের পরীক্ষার ওপর।  নারীদের জন্য এটা একটা বড় সুবিধা। এই চাকরির সুবিধা হলো একজন নারী তাঁর  পরিবারকে অনেক বেশি সময় দিতে পারবেন।

যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন:

প্রস্তুতির জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নপত্র সমাধান বা জব সলিউশন  পাবেন। ভালো মানের কোনো একটি জব সলিউশন সংগ্রহ করে নিয়মিত অনুশীলন করুন।  তার মধ্যে শুরুতে আমি বলব, বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ পড়ে ফেলুন। এর  ফলে আপনার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা হবে। বাজারের ভালো মানের একটি  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ সহায়িকা বই সংগ্রহ করে একদম শুরু থেকে  শেষ পর্যন্ত বুঝে বুঝে পড়ুন। বাজারের অনেক বইয়ের মধ্যে কোনটি পড়বেন—এ নিয়ে  অনেকের প্রশ্ন। তাঁদের জন্য পরামর্শ হলো, যেসব বইয়ে বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি,  বিগত বছরের প্রশ্ন ও এর ব্যাখ্যা রয়েছে, সে বইগুলো কিনবেন।

কিছু বইয়ে মডেল টেস্ট পাবেন। সেগুলো ঘড়ি ধরে বাসায় প্র্যাকটিস করলে  পরীক্ষার হলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সব প্রশ্ন উত্তর করার চর্চাটা হয়ে  যাবে, যেটা ভীষণ দরকার। যাঁদের গণিতের বেসিক শক্তিশালী নয়, তাঁরা পঞ্চম  শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত গণিত বইগুলো বুঝে বুঝে অনুশীলন করতে পারেন।  এতে বেসিক শক্তিশালী হবে, পাশাপাশি অনেক প্রশ্নই পরীক্ষায় হুবহু কমন পেতে  পারেন! সফল হওয়ার জন্য অনিয়মিত বেশি পড়ার চেয়ে নিয়মিত অল্প পড়াও ভালো।  নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমেই একজন মানুষ সফল হয়। তাই প্রতিদিন অল্প সময়ের  জন্য হলেও বই নিয়ে পড়তে বসুন।

রুটিন কেমন হবে:

বিষয়, সময় ও নিজের সুবিধা মাথায় রেখে রুটিন তৈরি করে ফেলুন। একজনের  রুটিন আরেকজনের জন্য প্রযোজ্য নাও হতে পারে। কেননা আপনিই জানেন আপনার কখন  পড়তে ভালো লাগে, কোন কোন বিষয়ে আপনার দুর্বলতা, অনান্য প্রয়োজনীয় কাজ করে  কতটুকু সময় পড়ার জন্য বের করতে পারেন। তবে যেহেতু গণিত ও ইংরেজি  গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর এ দুটি বিষয়েই অনেকের দুর্বলতা থাকে, তাই গণিত ও  ইংরেজিতে প্রতিদিন কমপক্ষে ২+২ ঘণ্টা সময় দিয়ে একটা রুটিন বানিয়ে ফেলতে  পারেন। আর অন্যান্য বিষয় মিলে আরো ২-৩ ঘণ্টা। এভাবে দিনে সব মিলিয়ে ৫-৬  ঘণ্টা পড়ার সময় রুটিনে রেখে পড়ালেখা করতে পারলে প্রস্তুতি পাকাপোক্ত করা  সম্ভব হবে।

-দৈনিক কালের কণ্ঠ/ চাকরি আছে

✍️এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

লেখক : ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি


বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২১

জাতীয় পতাকার আদলে স্কুল ব্যাগ, নতুন ড্রেস, নতুন বই পেয়ে খুশি বান্দরবানের চিম্বুক পাড়া স্কুলের শিক্ষার্থীরা।

 নতুন বই, নতুন পোশাক, নতুন ব্যাগ

চিম্বুক পাড়ায় ছাত্র-ছাত্রীদের মুখে হাসি।


বি.কে বিচিত্র, বান্দরবান।

চিম্বুক পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন বই, নতুন স্কুল ড্রেস, নতুন স্কুল ব্যাগ পেয়েছে। স্কুল ব্যাগের নকশা সবার দৃষ্টি কেড়েছে। পাহাড়ি সংস্কৃতির সাথে মিল রেখে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং-এ সংমিশ্রণে ব্যাগটি নকশা করা হয়েছে। ব্যাগটি সংস্থার থানচি ট্রেনিং সেন্টারে বানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সমন্বয়ক বিদ্যাপূর্ণ চাকমা। স্কুলটি হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালনা করছে।

                                (


বান্দরবানের দুর্গম "থানচি উপজেলা " পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক।

 সূত্র-DC office Bandarban.



দুর্গম ও প্রত্যন্ত উপজেলা থানচি পরিদর্শনের মাধ্যমে বান্দরবান পার্বত্য জেলার সুযোগ্য জেলাপ্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি মহোদয় বান্দরবানের অনগ্রসর ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবন মানোয়ন্ননে তাঁর আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টার নিদর্শন স্থাপন করলেন। থানচিতে জেলাপ্রশাসক মহোদয়কে স্বাগত জানান থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব আতাউল গনি ওসমানী। এসময় থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আনোয়ার উপস্থিত ছিলেন। থানচি থানা পরিদর্শনকালে জেলাপ্রশাসক মহোদয় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থানচি থানার পুলিশ বাহিনীকে সচেতন থাকার নির্দেশনা দেন। 


পরিদর্শন শেষে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড, আইন শৃঙখলা রক্ষা, পর্যটন বিকাশসহ নানাবিদ ইস্যুতে মতবিনিময় হয়।



 এসময় জেলা প্রশাসক মহোদয় উপজেলাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে তাঁর দৃঢ় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এছাড়াও,উপজেলা ভূমি অফিস, একটি ইউপি অফিস, দুইটি মৌজা হেডম্যান অফিস ও হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন এর কার্যালয় পরিদর্শন করে তাদেরকে জনস্বার্থে কাজ করার জন্য দায়িত্বশীল ও উদ্যমী হবার নির্দেশনা প্রদান করেন।

মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২১

প্রোগ্রাম অর্গানাইজার" পদে জনবল নেবে ব্র‍্যাক এনজিও

 

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক সমন্বিত উন্নয়ন কর্মসূচিতে ‘কর্মসূচি সংগঠক’ পদে লোকবল নিয়োগ দেবে। স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা পদটিতে আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাজীবনের সব পরীক্ষায় ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের সিজিপিএ থাকতে হবে। প্রার্থীদের হাওর ও সমতলের আদিবাসী অঞ্চলে ব্র্যাকের মাঠ কার্যালয়ে চাকরি করতে আগ্রহী হতে হবে।

নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীদের আলোচনা সাপেক্ষে মাসিক বেতন নির্ধারণ করা হবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নিয়মানুযায়ী উৎসব ভাতা, আনুতোষিক, প্রদায়ক ভবিষ্যনিধি, স্বাস্থ্য এবং জীবন বিমা ও অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে। আগ্রহী ব্যক্তিদের ২৩ জানুয়ারির মধ্যে careers.brac.net ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। bdjobs.com এ 




সোমবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২১

ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত!


English

ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার নীতিগত সিদ্ধান্ত


ঢাকা: দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে খুলে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে সব শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হবে না।

চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস শুরু করা হবে।

রোববার (১৭ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক বলেন, ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হবে।
 
তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মতি দেওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এ বিষয়ে নির্দেশনা দেন।
তার পরিপ্রেক্ষিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল-কলেজে পাঠদান কার্যক্রম করতে নির্দেশনা দেওয়া হবে।  

মাউশি সূত্র জানায়, ফেব্রুয়ারি থেকে সব শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হবে না। এ ক্ষেত্রে চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করতে ক্লাস শুরু করা হবে। ধাপে ধাপে অন্যান্য শ্রেণির ক্লাস শুরু করা হবে। বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগ থেকে প্রতিদিন একটি বিভাগের শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেওয়া হবে।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় স্কুল-কলেজের চলমান ছুটি বাড়িয়ে আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি নতুন করে আর বাড়ানো নাও হতে পারে বলে জানা গেছে।



বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!

 অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম,   বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...