শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

চকরিয়ার সাহারবিলে গীতা শিক্ষালয়ের উদ্বোধন




নরোত্তম দাশ,চকরিয়াঃ

চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নে জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ উপজেলা শাখার উদ্যোগে শাহাপুরা জলদাশ পাড়ায় ১৭ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সকালে গীতা শিক্ষালয়ের শুভ উদ্বোধন সুষ্ঠু ও সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন শ্রীযুক্ত নরোত্তম জলদাশ-সভাপতি, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহসিন বাবুল-সাধারণ সম্পাদক মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা আওয়ামী লীগ ও চেয়ারম্যান শাহারবিল ইউনিয়ন পরিষদ। প্রধান বক্তা ছিলেন বাবু তপন কান্তি দাশ-সভাপতি, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, চকরিয়া উপজেলা শাখা। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাবু বাবলা দেবনাথ-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, চকরিয়া উপজেলা শাখা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন মাষ্টার মিলন কান্তি দে-সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি-চকরিয়া উপজেলা শাখা, সুধাংশু বিমল সুশীল-সদস্য, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, তপন কান্তি সুশীল- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, দীপক চৌধুরী-সাধারণ সম্পাদক, অদ্বৈত অচ্যুত মিশন, চকরিয়া উপজেলা শাখা, লিটন দাশ-সভাপতি, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, রূপন দাশ-এমইউপি, কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদ, বিশ্বজিৎ বৈষ্ণব-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ সনাতনী সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, শ্রীনন্দ দাশ-সাধারণ সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, মনোরঞ্জন দে গণেশ-প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ সনাতনী সেবক সংঘ, তপন কান্তি দাশ-সদস্য, পৌরসভা পূজা উদ্যাপন পরিষদ, চকরিয়া পৌরসভা শাখা, অনীল দাশ-সাধারণ সম্পাদক, তরছঘাট দুর্গাবাড়ী মন্দির উন্নয়ন কমিটি, রাজীব দাশ-সমাজ সেবক, বাটাখালী জলদাস পাড়া, সুমন দাশ-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ, চকরিয়া উপজেলা শাখা । সভাপতিত্ব করেন শ্রীযুক্ত বাবু কালী দাশ-সমাজ সেবক , শাহপুরা। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রীযুক্ত প্রণব চক্রবর্তী-সদস্য, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, শাহারবিল ইউনিয়ন শাখা। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কুশেল দাশ, সভাপতি- জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, শাহারবিল ইউনিয়ন শাখা। সহযোগীতায়: উৎপল দাশ ও রগুনাথ দাশ এবং লিমন।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন-সুবোধ দাশ সাংগঠনিক সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, রোকেল দাশ-যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, প্রিয়াংকা দাশ- মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা। সজিব দাশ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলা শাখা, রাজীব দাশ-সভাপতি, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন শাখা, মনিভদ্র দাশ- সভাপতি,জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়ন শাখা, সুব্রত দাশ-সাধারণ সম্পাদক,জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ,ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়ন শাখা, জনি দাশ-সাধারণ সম্পাদক, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন শাখা, বাপ্পা দাশ-সদস্য- জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন শাখা, মুন্নি দাশ-সদস্য, জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন শাখা ও বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। সভায় জাগরণ সমাজ সেবক সংঘ, চকরিয়া উপজেলার শাখার সভাপতি শ্রীযুক্ত নরোত্তম জলদাশ, প্রান্তিক জলদাশ সম্প্রদায়ের উন্নয়নের জন্য উক্ত সংগঠনে সকলের সার্বিক সহযোগীতা কামনা করেন। #

সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

ন্যাপের পরিচালকের পটিয়ার পিটিঅাই পরিদর্শন




নিজস্ব প্রতিবেদকঃহঠাৎ পটিয়ার পিটিঅাই পরিদর্শনে অাসেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুগ্মসচিব ও ন্যাপের পরিচালক মোঃ শাহ অালম ও ন্যাপের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা   নাজমুল হাসান।

গতকাল সকাল বেলা ১০ ঘটিকার সময় চট্টগ্রামস্থ পটিয়ার পিটিঅাই এ তারা উপস্থিত হলে পুষ্পস্তবক দিয়ে তাদের স্বাগত জানানো হয়।পরে পিটিঅাই এর হলরুমে এক মতবিনিময় সভার অায়োজন করা হয়।

উক্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির অাসন অলংকৃত করেন ন্যাপের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মোঃ শাহ অালম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাপের কর্মকর্তা মোঃ নাজমুল হাসান, অত্র পিটিঅাই এর চারু ও কারুকলার সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর সবুজ কান্তি অাচার্য্য,উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য ইন্সট্রাক্টর,রিসোর্স পার্সনসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে অাগত ২০০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ।



অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষ হতে লোহাগাড়া উপজেলার শিক্ষক বাবলু কান্তি হাজারী ও চন্দনাইশ উপজেলার শিক্ষিকা শাহীনুর অাক্তার তাদের বক্তব্যে বিভিন্ন দাবী দাওয়া তুলে ধরেন। তারা প্রশিক্ষণ ভাতা বৃদ্ধি,স্কুল সময় কমানো,অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি দাবী তুলে ধরলে প্রধানঅতিথি তাদেরকে এসবের সুব্যবস্থা গ্রহণের অাশ্বাস দেন এবং ভাতা ১৫০০ থেকে২৫০০/৩০০০ করার অাশ্বাস প্রদান করেন।

পরে পিটিঅাই এর অতিরিক্ত দায়িত্বপাললকারী সুপারিন্টেনডেন্ট সুব্রতা গুহ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করে সবাইকে ধন্যবাদ প্রদানের মাধ্যমে উক্ত অালোচনার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

মহেশখালীতে বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার!

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অাজ রাত দশটায় মহেশখালী পৌরসভার বলরামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার ও ধ্বংস করা হয় ৷ মহেশখালী থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিপুল মাদক উদ্ধার হয়। কয়েক বছরের মধ্যে এটি এ ধরণের বড় অভিযান ৷

মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বাঁশখালীর কুম্ভমেলা মাতাবেন জি বাংলার অদিতি মুন্সি


 নিজস্ব প্রতিবেদকঃ৭ই জানুয়ারি  কুম্ভমেলায় গান পরিবেশন    করবেন কলকাতার জনপ্রিয় শিল্পী অদিতি  মুন্সি।পাড়ের পাদদেশে মন্দির। নাম ঋষিধাম। সুদৃশ্য বিশাল ফটক দিয়ে শত শত মানুষের আসা-যাওয়া চলছে। মন্দিরে চলছে পূজা-অর্চনা। মন্দিরের কিছু দূরে মঞ্চে একজন যোগবিদ শিশুদের যোগাসন শিক্ষা দিচ্ছেন। যোগাসনের মাধ্যমে রোগমুক্তির এই শিক্ষা দেখতে মঞ্চের সামনে ভিড় করেছেন শত শত নর-নারী। মন্দিরে ঢোকার মুখে পাশের মাঠে বসেছে মেলা। নাগরদোলায় দুলছে শিশুরা। মাঠের পাশে দুপুরের প্রসাদ আস্বাদনে ব্যস্ত ভক্তরা।
ওপরের বর্ণনা চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কালীপুর ইউনিয়নের কোকদণ্ডী গ্রামের ঋষিধামের ঋষিকুম্ভ ও কুম্ভমেলার। গত রোববার শুরু হয়েছে আট দিনব্যাপী ঋষিকুম্ভ ও কুম্ভমেলা। মেলা উপলক্ষে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্ত ও সন্ন্যাসীরা ভিড় করেছেন। কুম্ভমেলাকে কেন্দ্র করে আশপাশের গ্রামেও উৎসবের আবহ তৈরি হয়েছে।
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী ভারতের চারটি স্থানে কুম্ভমেলা হয়। এগুলো হলো হরিদ্বার, প্রয়াগ, নাসিক ও উজ্জয়িনী। তিন বছর পর চক্রাকারে চারটি স্থানে কুম্ভমেলা বসে। সে হিসাবে একেকটি স্থানে ১২ বছর পরপর এই মেলা ঘুরে আসে। বাংলাদেশে একমাত্র ঋষিধামেই তিন বছর পরপর এই মেলার আয়োজন হয়।

কুম্ভমেলা ঘিরে শিশুদের যোগাসনের অনুশীলন। ছবিটি গতকাল সকালে তোলা l প্রথম আলো
শ্রীগুরু সংঘ, ঋষিধাম ও তুলসীধাম পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি প্রফুল্ল রঞ্জন সিংহ বলেন, কুম্ভ মানে কলস। অমৃতের কলস। অমরত্ব লাভের আশায় একবার দেবতাদের সঙ্গে অসুরকুলের সমুদ্রমন্থন হয়েছিল। সমুদ্রমন্থনের ফলে উঠে এল বহু মূল্যবান সামগ্রী। উঠল একটি অমৃতের ভাণ্ড। অসুরদের এই অমৃতকুম্ভ না দেওয়ার জন্য দেবরাজ ইন্দ্রপুত্র জয়ন্ত একসময় সেটি নিয়ে পালালেন। পালানোর সময় অমৃত ভাণ্ড রাখা হয়েছিল চারটি স্থানে—হরিদ্বার, প্রয়াগ, ত্রিম্বকেশ্বর-নাসিক ও উজ্জয়িনীতে। এই চারটি স্থানে কলস থেকে কয়েক ফোঁটা অমৃত রস পড়েছিল বলে ধারণা। তাই এই চারটি স্থানে অমৃত সুধারস আস্বাদনের জন্য বসে কুম্ভমেলা। এগুলো তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত।
তুলসীধাম পরিচালনা পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক বিমল কান্তি দেব বলেন, যাঁরা দূরদূরান্ত থেকে ভারতের এই চারটি স্থানে গিয়ে তীর্থ করতে অক্ষম, তাঁদের কথা বিবেচনা করে বাঁশখালী ঋষিধামের প্রতিষ্ঠাতা মোহন্ত শ্রীমৎ অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ ১৯৫৭ সাল থেকে এখানে কুম্ভমেলার প্রবর্তন করেছিলেন। ভারতের চারটি স্থানের যেকোনো একটি মেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার এক বছর পর বাংলা মাঘ মাসের ত্রয়োদশী তিথিতে ঋষিধামে কুম্ভমেলা বসে।
ঋষিকুম্ভ ও কুম্ভমেলা উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক দেবাশীষ পালিত বলেন, প্রতিবারই ভারতসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শতাধিক সন্ন্যাসী আসেন। এটি এক মহা মিলনমেলা। মেলা উপলক্ষে দূরদূরান্ত থেকে ইতিমধ্যে অন্তত ৫০ জন সন্ন্যাসী এসেছেন।
ভারত থেকে আসা শ্রীমৎ বিশ্বেশ্বরানন্দ গিরি মহারাজ বলেন, ‘আমি ভারতের বিভিন্ন কুম্ভমেলায় গিয়েছি। এখানেও এসেছিলাম আগে। এবার আবার এলাম। এখানে এলে মন ভালো হয়।’
মেলা উপলক্ষে প্রতিদিনই চলছে নানা অনুষ্ঠান। গতকাল দ্বিতীয় দিনে ঋষি ধ্বজা উত্তোলন, বেদমন্ত্র পাঠ, মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বালন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিনই ধর্মীয় আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে সমৃদ্ধ এই মেলা। আজ মঙ্গলবার মেলা উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন জি বাংলার সারেগামাপা খ্যাত শিল্পী অদিতি মুন্সী।
মেলায় বাঁশ-বেতের জিনিসপত্র, দা-বঁটি, হাতপাখা, শিশুদের খেলনাসহ নানা পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা। কুমিল্লা থেকে চশমা, ঘড়িসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে মেলায় আসেন দোকানি মোরশেদ।
গতকাল দুপুরে মেলায় ঘুরতে আসেন বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী শারমিন ও তাঁর বন্ধুরা। শারমিন বলেন, মেলায় এলে কার না ভালো লাগে।


 


বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

চকরিয়ার খোজাখালিতে যুব কল্যাণ সংঘের উদ্যোগে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

নরোত্তম দাশ,চকরিয়া;
চকরিয়ার খোজাখালীতে ০২ ফেব্রুয়ারি,   জলদাশপাড়ায় শ্রী শ্রী স্বরস্বতী যুব কল্যাণ সংঘের উদ্যোগে আয়োজিত বাণী অর্চনা ২০১৭ উপলক্ষে শ্রীযুক্ত সকল বহদ্দার কর্তৃক উক্ত পাড়ার ১৮৫জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নরোত্তম দাশ, তিনি বলেন, শিক্ষায় পারে মানুষের অজ্ঞতা দূর করতে। শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠা ও ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে উঠাই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। বিশেষ করে জলদাশ সম্প্রদায় এখনো শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত।  যার কারণে ভাল অবস্থান তৈরি করতে পারছে না আমাদের সম্প্রদায়। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাছি।

বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!

 অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম,   বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...