শনিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৯

ব্লু-ইকোনমি বা সমুদ্র অর্থনীতি ও বাংলাদেশ।

ব্লু-ইকোনমি বা নীল বিপ্লব হচ্ছে সমুদ্র সম্পদ নির্ভর অর্থনীতি। ১৯৯৪ সালে অধ্যাপক গুন্টার পাউলি ভবিষ্যতের অর্থনীতির রূপরেখা প্রণয়নের জন্য একটি টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব মডেল হিসেবে ব্লু-ইকোনমির ধারণা দেন। . পৃথিবীর তিন ভাগ জল। পৃথিবীর দেশগুলো তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যত চাহিদা মেটাতে তাকিয়ে আছে সমুদ্রবক্ষে সঞ্চিত সম্পদের দিকে। ২০৫০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে প্রায় ৯০০ কোটি। এই বিপুল জনগোষ্ঠীর খাবার যোগান দিতে তখন সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হতে হবে। . বিশ্ব অর্থনীতিতে সমুদ্র অর্থনীতি বহুবিধভাবে অবদান রেখে চলেছে। বছরব্যপী ৩ থেকে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মকান্ড সংঘটিত হচ্ছে সমুদ্রকে ঘিরে। . বিশ্বের ৪ শ ৩০ কোটি মানুষের ১৫ ভাগ প্রোটিনের যোগান দিচ্ছে সামুদ্রিক মাছ, উদ্ভিদ ও জীবজন্তু। . পৃথিবীর ৩০ ভাগ গ্যাস ও জ্বালানী তেল সরবরাহ হচ্ছে সমুদ্রতলের বিভিন্ন গ্যাস ও তেলক্ষেত্র থেকে। . সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের জ্ঞান বৃদ্ধির মাধ্যমে সমুদ্র নির্ভর ঔষুধশিল্পও গড়ে তোলা সম্ভব। . সমগ্র বিশ্বে ক্রমশঃ ব্লু ইকোনোমি জনপ্রিয় হচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে যতগুলো আন্তর্জাতিক সম্মেলন হয়েছে তার সবগুলোতেই ব্লু ইকোনোমি ছিল আলোচনার কেন্দ্রে। ২০১২ তে রিও+২০, সমুদ্র বিষয়ক এশীয় সম্মেলন, ২০১৩ সালে বালিতে অনুষ্ঠিত খাদ্য নিরাপত্তা এবং ব্লু গ্রোথ ইত্যাদি সম্মেলনের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। অর্থনৈতিক সহায়তা এবং উন্নয়ন সংস্থা (OECD), জাতি সংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (UNEP), বিশ্ব ব্যঙ্ক, ফাউ (FAO), ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন (EU) সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উন্নয়ণ কৌশলের মূলেও থাকছে ব্লু ইকোনোমি। . আন্তর্জাতিক সংস্থার পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট বড় দেশ ব্লু ইকোনোমি নির্ভর উন্নয়ন কৌশল প্রণয়ন করছে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ সমুদ্র নির্ভর। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটি এমনকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যে তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করা গেলে সমুদ্র থেকে আহরিত সম্পদের মূল্যমান জাতীয় বাজেটের দশগুণ হবে। অপরদিকে অস্ট্রেলিয়া সমুদ্রসম্পদ থেকে বর্তমানে প্রায় ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে থাকে। আর ২০২৫ সাল নাগাদ এই আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলারে। . বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাবে সমুদ্র নির্ভর ব্লু-ইকোনোমির বদৌলতে। সম্প্রতি সমুদ্র বিজয়ের পর খুলে গেছে নীল বিপ্লবের অপার দুয়ার।

বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৭

শনিবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৭


।আধুনিক গণমাধ্যমের আধুনিক সংবাদ মাধ্যম অনলাইন নিউজপোর্টাল। এর বদৌলতে গড়ে উঠেছে   অফিসবিহীন অনলাইন নিউজপত্রের প্রতিষ্ঠান । চটকাদার বিজ্ঞাপনে প্রতিনিধি নিয়োগের নামে অনলাইন লেখকদের "সাংবাদিক" পাবলিসিটি বাড়লেও, তাদেরকে কোন রুপ আর্থিক বা সম্মানি দেয় না অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান।যার ফলে বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রেস কার্ড নির্ভর রমরমা প্রতিষ্ঠানের । আর অনলাইন সাংবাদিক নামধারীরাও তাদের মেধা ও যোগ্যতা সম্পর্কে সচেতন নয়।

শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭


কালচক্র!♦♦
                           (বর্ণক্রমিক তিন শব্দে রচিত)              
                           বি.কে
   নগরে নগণ্য নাগরিক,
                    সমস্যা সমাধান সাময়িক।

   চলমান চর্চিত চালচিত্র,
                    মানব  মহীয়ান      মাত্র।

   লোকে লোকারণ্য লোকালয়,
                    নির্ধারণ    নির্মিত    নির্ণয়।

   সভ্যতা সংস্কৃতি সমাজ,
                    কল্পিত কলরব    কাজ।

   রাষ্ট্রে রচিত রম্য,
                    কাঙ্ক্ষিত  কল্পনা কাম্য।

   যথার্থ যথাযথ  যতন,
                     মহত্ত্ব মহানুভব মতন।

   রাজকূট রাজেন্দ্র রাজ্য,
                     নীতি নৈতিকতা নৈরাজ্য।

   আদর্শ আজন্ম আদান,
                     পরীক্ষিত পরিকল্পনা প্রদান।

    হত্যা হরণ হতাহত,
                     অন্যায় অনবরত অবিরত।

     ক্ষমতা ক্ষণিক ক্ষত,
                      গর্জন গহীনে    গত।

শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৭

যে অল্পতে সন্তুষ্ট সে অনেক কিছু পায়, আর যে অল্পতে সন্তুষ্ট নয় সে অনেক কিছু হারায়।।।।

রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৭

ডার্ক ওয়েব'' থেকে ব্লু হোয়েল" গেম ": পেছনের গল্প!


"ডার্ক ওয়েব'' থেকে     ব্লু হোয়েল" গেম ": পেছনের গল্প!

ডার্ক ওয়েব, যেটার মাধ্যমে, সময়ের আলোচিত ব্লু হোয়েল গেম খেলা হয়। এটা এক প্রকার সাইবার ক্রাইম।
। ডার্ক ওয়েব হলো ইন্টারনেটের এমন একটি অংশ, যেখানে সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন অথবা ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করা যায় না। এর জন্যে লাগে বিশেষ ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন। যেমন টর এবং অনিয়ন। তবে সেসবের ডিটেইলসে আর যাচ্ছি না। বাংলাতেই অনেক ভালো ভালো আর্টিকেল আছে, খুঁজে পড়ে নিয়েন।

কী থাকে ডার্ক ওয়েবে?
প্রশ্নটা বরং এমন হওয়া উচিত, কী থাকে না ডার্ক ওয়েবে! জাল পাসপোর্ট চান? পেয়ে যাবেন। পেশাদার খুনী চান? পেয়ে যাবেন। পাইরেটেড বই, সিডি লাগবে? কোনো ব্যাপারই না! আর দুর্ধর্ষ সব হ্যাকিং টুল তো খুবই সহজলভ্য! যেকোন ধরণের ড্রাগস, চলবে? আছে! খুন, টর্চার, রেপ, এনিমেল কিলিং, জ্বী সবই আছে তাতে।
এসব তো ছেলেখেলা। আরো গভীরে ঢোকা যাক। রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক, অস্ত্র বেচাকেনা, এসবও কিন্তু ডার্ক ওয়েবে আছে। তবে সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন বা ব্রাউজার এসবের হদিস পায় না, আপনি যদি মনে করেন যে ডার্ক ওয়েবে যা ইচ্ছা তাই করে বেড়াবেন, কেউ কিছুই টের পাবে না, বড় ভুল করবেন। বিশাল বিপদে পড়ে যাবেন। এই তো কিছুদিন আগেই ডার্ক ওয়েবের কুখ্যাত চোরাই বাজার সিল্ক রুট বন্ধ হয়ে গেলো। এ পর্যন্ত পড়ে হয়তো আপনি খুব এক্সাইটেড হয়ে গেছেন। ভাবছেন, যাই ঢুকে দেখি ব্যাপারটা কী! একেবারে ধুন্ধুমার লাগিয়ে দিই! আসলে ব্যাপারটা সেরকম না।
ডার্ক ওয়েব অনেক স্লো একটি নেটওয়ার্ক। এখানে একটি সাধারণ মানের ভিডিও বাফার হতেও অনেক সময় লেগে যায় মাঝে মধ্যে। আর নিষিদ্ধ জিনিসের সমাহার আছে বলেই যে তা একদম তাকে সাজিয়ে রাখা আছে এমনটাও না ব্যাপারটা। ডার্ক ওয়েব নিয়ে প্রচলিত আছে নানারকম মিথ। এগুলোর কিছু সত্য, কিছু অর্ধ সত্য, কিছু মিথ্যা। এগুলো নিয়ে ব্লগে, ফোরামে নানারকম আলোচনা চলে, কিন্তু সত্যিকারের সত্যিটা কিছুটা অস্পষ্টই এখনও।
আসুন জেনে নেই এমন কিছু মিথের কথা।

রেড রুম–
রেড রুম হলো ডার্ক ওয়েবের কিছু গোপন আস্তানা। এখানে মানুষকে টর্চার, খুন, রেপ ইত্যাদির লাইভ স্ট্রিমিং হয়। কাউকে কাউকে ধরে আনা হয়, এবং কেউ কেউ নিজের ইচ্ছায় নিজেকে রেড রুমে সঁপে দেয় অতিশয় দারিদ্রের কারণে, পরিবারকে বাঁচাতে। এসব লাইভ স্ট্রিমিং নাকি মানুষ পয়সা দিয়ে দেখে। এ নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক আছে। কিন্তু এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর যিনি নিজের চোখে এসব দেখেছেন। সবাই অমুক তমুকের বরাত দিয়ে বলে। আর ডার্ক ওয়েব নেটওয়ার্কের যে গতি, তাতে রেডরুম চালানো অবাস্তব কল্পনা বলেই মনে হয়।
মারিয়ানাস ওয়েব–
কথিত আছে মারিয়ানা ওয়েব হচ্ছে ডার্ক ওয়েবের গভীরতম জায়গা। সেখানে অতিশয় এক্সপার্ট হ্যাকাররা ছাড়া কেউ যেতে পারে না। খুব কম লোকই এর সন্ধান জানে, ইত্যাদি। এই মারিয়ানাস ওয়েব নাকি ইলুমিনাতিদের দ্বারা প্রচলিত, এখানে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে গোপন সত্যগুলি লিপিবদ্ধ আছে, এটি নিউরাল নেটওয়ার্ক দ্বারা তৈরি, ইত্যাদি। বেশ চমকপ্রদ একটি গল্প, তবে এর কোনো সত্যতা নেই তা নিশ্চিত হয়েই বলা যায়।
বিশালত্ব-
বলা হয়ে থাকে, আমরা সাধারণভাবে যে ওয়েব দেখি, তা ইন্টারনেটের মোট আকারের মাত্র দশ শতাংশ, বাকিটুকু হলো ডার্ক ওয়েব। এটা একদমই ভুল কথা। ডার্ক ওয়েব আদতে ইন্টারনেটের ক্ষুদ্র একটি অংশ।
আর সবচেয়ে বড় কথা, এখন যা বলবো তা পড়ার পর আপনি এতক্ষণ যা পড়েছেন তা মিথ্যে মনে হতে পারে! ডার্ক ওয়েব মানেই নৃশংস খুনী, বর্বর ক্রিমিনাল আর ড্রাগসের আস্তানা নয়। এখানে আপনি রেডিও শুনতে পারেন, ফ্যাশন ট্রেন্ড নিয়ে আলোচনা করতে পারেন, আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, আপনি টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সবখানেই ঢুকতে পারবেন। ফেসবুক থেকে ইউটিউব সব!
মুষড়ে পড়েছেন? এবার তবে শুনুন হতভাগী ডেইজির গল্প। এই একটি ঘটনা স্তম্ভিত করে দিয়েছে মানুষকে। বুঝিয়েছে ডার্ক ওয়েবের অন্ধকারের ঘনত্ব, যেখানে বাস করে শয়তানের ঘনিষ্ঠতম দোসরেরা।
এটি একটি ভিডিও। এর একটি বাহারি নামও আছে। ডেইজিস ডেস্ট্রাকশন। কী এই ডেইজিস ডেস্ট্রাকশন? নিশ্চিত করে বলা কঠিন। কারণ কেউ বলে এটি একটি সিঙ্গেল ভিডিও, কেউ বলে ভিডিও সিরিজ, যেখানে কিছু নাবালিকাকে অবর্ণনীয় অত্যাচার এবং যৌন নীপিড়ন করা হয়। তাদের বয়স হলো ১৮ মাস, ১০ এবং ১১।
আপনি যদি ডেইজিস ডিস্ট্রাকশন দেখে থাকেন, আপনি আইন ভেঙেছেন। জ্বী, এটা দেখা নিষিদ্ধ।"ডার্ক ওয়েব'' থেকে     ব্লু হোয়েল" গেম ": পেছনের গল্প!

ডার্ক ওয়েব, যেটার মাধ্যমে, সময়ের আলোচিত ব্লু হোয়েল গেম খেলা হয়। এটা এক প্রকার সাইবার ক্রাইম।
। ডার্ক ওয়েব হলো ইন্টারনেটের এমন একটি অংশ, যেখানে সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন অথবা ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করা যায় না। এর জন্যে লাগে বিশেষ ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন। যেমন টর এবং অনিয়ন। তবে সেসবের ডিটেইলসে আর যাচ্ছি না। বাংলাতেই অনেক ভালো ভালো আর্টিকেল আছে, খুঁজে পড়ে নিয়েন।

কী থাকে ডার্ক ওয়েবে?
প্রশ্নটা বরং এমন হওয়া উচিত,

শনিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৭

Tunemytour.com নিয়ে এলো অনলাইনভিত্তিক ট্যুর গাইড ও হোটেল বুকিং ব্যবস্থা


Tunemytour.com নিয়ে এলো অনলাইনভিত্তিক ট্যুর গাইড ও হোটেল বুকিং ব্যবস্থা।

বিশেষ প্রতিনিধি সাজ্জাদ: ভ্রমনপিপাসুদের জন্য দারুণ সু-খবর। Tunemytour.com নিয়ে এলো ভ্রমণপিপাসু মানুষদের জন্য অনলাইনভিত্তিক ট্যুর গাইড এবং বুকিং ব্যবস্থা।Tunemytour.com পরিচালিত হয় একটি সুদক্ষ টিমেরমাধ্যমে।মূলত ভ্রমণপিপাসুদের জন্য Tour, Hotel, Car Bookingইত্যাদি সার্ভিস নিয়ে কাজ করে থাকে ।

Tunemytour.com প্রতিষ্ঠানটি গত ১৬-ই ডিসেম্বর ২০১৫ ইং হতে যাত্রা শুরু করে ।
আমাদের দেশটা যে কতো সুন্দর তা বুঝতে হলে ঘুরতে হবে। দেশের পথে ঘুরতে গিয়ে ভ্রমণপিপাসুদের নান সমস্যা সৃষ্টি হয় । তা হল যে স্থানে যাবে তার বিষয়ে বিস্তারিত কিছু যানে না, কোথায় থাকবে,কি খাবে,কিভাবে যাবে, কোথায় বেড়াবে ইত্যাদি । ভ্রমণপিপাসু মানুষেরা না ভেবেই তাঁরা অজানা পথে পারি দেয়। তাই ‘Tunemytour.com’ সেই সব ভ্রমন পিপাসু মানুষের জন্য নিয়ে এসেছেঅনলাইনভিত্তিক ট্যুরইজম সম্পর্কে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের তথ্য, হোটেল বুকিং, পর্যটন স্থান সমুহের তথ্য ও বুকিং করার ব্যবস্থা ।
‘Tunemytour.com’ভ্রমনপিপাসু মানুষদের কম খরচে বেড়ানোর সুযোগ করে দিতে চায়। ‘tunemytour.com’-এর উদ্দেশ্য হচ্ছে‘খরচ হোক কম, ভ্রমণ হোক বেশি’। তারা চায়‘টাকা যেন কারও ভ্রমণে বাধা না হয়’ খরচ যত কমানো যায় সে চেষ্টা করে থাকে ।
নিরাপত্তার প্রসঙ্গে বললেন, ‘tunemytour.com’-প্রতিষ্ঠানটি  সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ রাখেন।
Tunemytour.com এর বর্তমান অফিস হল মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম এর ৪ নং গেটের দক্ষিণ পাশে, কিংশুক বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলা।
আপনাদের সুবিদার জন্য Google play store থেকে Tunemytour.com এর Apps রয়েছে।
এখান Click করুন ডাউনলোড ।



বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম, বিভাগীয় বিশেষ জজ।নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনিয়ম!

 অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের কার্যালয়, চট্টগ্রাম,   বিভাগীয় বিশেষ জজ, আদালত, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে সরকারি বিধি অ...